B

Friday, April 11, 2025

"নীল আকাশের নিচে"

অবশ্যই! নিচে একটি ছোট, হৃদয়ছোঁয়া প্রেমের গল্প দিলাম — --- **শিরোনাম: "নীল আকাশের নিচে"** ঢাকার ব্যস্ত এক বিকেলে, ট্র্যাফিকের শব্দ, হর্ণের চিৎকার—তার মাঝেও নীলিমা আর আরিয়ানের প্রথম দেখা হয়েছিলো বইমেলায়। নীলিমা ছিলো এক পাঠকপ্রেমী মেয়ে, চোখে সবসময় স্বপ্নের ঝিলিক। আরিয়ান — নীরব, কিছুটা গম্ভীর, কিন্তু চোখে গভীরতা। নীলিমা দাঁড়িয়ে ছিলো হুমায়ূন আহমেদের বইয়ের স্টলে। হঠাৎ তার হাত থেকে একটা বই পড়ে যায়। ঠিক তখনই পাশ থেকে একজোড়া হাত বইটা তুলে দিয়ে বলে, — “এই বইটা দারুণ, শেষটা কাঁদাবে।” নীলিমা তাকিয়ে দেখে, অপরিচিত ছেলেটা মুচকি হেসে বলছে। — “আপনি পড়েছেন?” — “তিনবার,” উত্তর দেয় ছেলেটা। এরপর শুরু হয় কথা, তারপর দেখা, তারপর আরো দেখা। ওরা দুজন দুই জগতের মানুষ — নীলিমা স্বপ্ন দেখে নির্জন কফিশপে বসে কবিতা লেখার, আরিয়ান ব্যস্ত থাকে ইঞ্জিনিয়ারিং ড্রয়িং আর ক্লাস প্রেজেন্টেশন নিয়ে। তবুও, দুজনের মাঝে ছিলো এক অদ্ভুত বোঝাপড়া। চুপচাপ বসে থাকা, নীল আকাশের নিচে শুধু দুজন মিলে হাঁটা — এটাই ছিলো ওদের ভালোবাসা। একদিন বিকেলে, হাত ধরে হাঁটতে হাঁটতে নীলিমা বলল, — “তোমার ভালোবাসাটা এত চুপচাপ কেন?” আরিয়ান হেসে বলল, — “তুমি তো চুপ করে থাকলেও আমি তোমার চোখে সব উত্তর পেয়ে যাই।” সময় গড়ায়, জীবনের ব্যস্ততা বাড়ে, কিন্তু ওদের ভালোবাসা রয়ে যায় ঠিক আগের মতো। নীল আকাশের নিচে, প্রতিটা বিকেলে, ওদের গল্পটা যেন নতুন করে শুরু হতো। --- চাইলে গল্পটা আরও বড় করে উপন্যাসের রূপ দিতে পারি, কিংবা একটা ট্র্যাজিক বা থ্রিলার টুইস্টও যোগ করতে পারি। কী বলো, বাড়িয়ে দিই? 😄

No comments:

Post a Comment

“শেষটা এমনি”

“শেষ চিঠি” ছোট্ট এক নদী-ঘেরা শহর। নদীর নাম শীতলেশ্বরী। এই শহরে বসবাস করে দুই প্রাণ – আরিজ ও মায়া। তারা ছোটবেলা থেকেই একসাথে বড় হয়েছে, ...